25 C
Dhaka
২১শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ‎ ‎ ‎ ‎‎ ‎ ‎ ‎ ‎ ‎ ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ ‎ ‎ ‎‎ ‎ ‎ ‎ ‎ ‎ ১৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
টেকসিঁড়ি

“মোবাইল অপারেটরসহ সংশ্লিষ্টদের সেবার মান পর্যবেক্ষণে কারিগরি দল গঠন করা হয়েছে”

টেকসিঁড়ি রিপোর্ট : ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, মোবাইল অপারেটরসহ সংশ্লিষ্টদের সেবার মান পর্যবেক্ষণে কারিগরি দল গঠন করা হয়েছে। সারাদেশে কলড্রপ, ব্লাংকসংযোগ বিড়ম্বনা হ্রাস, মোবাইল ইন্টারনেটের যথাযথ গতি এবং সুলভ মূল্যে ইন্টারনেট নিশ্চিত করার মাধ্যমে গ্রাহকের সন্তষ্টি অর্জনে দেশে আন্তর্জাতিক মানের টেলিকম সেবা আমরা জনগণকে উপহার দিতে চাই।

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী শুক্রবার কক্সবাজার রেলস্টেশন এলাকায় মোবাইল সেবার গুণগতমান পর্যবেক্ষণ শেষে সাংবাদিকদের সাথে মত বিনিময়কালে এসব কথা বলেন।

‘আমরা একটা স্মার্ট টেলিকম ইকোসিস্টেম বাংলাদেশকে উপহার দিতে চাই’ উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, যেভাবেই হোক আমরা গ্লোবাল বেঞ্চমার্কে উন্নীত হতে চাই। আমরা এখন চাই এগুলোর মান বৃদ্ধি করতে। এরই ধারাবাহিকতায় সারা দেশে আমরা ড্রাইভ টেস্ট পরিচালনা করছি।

উন্নত মোবাইল সেবা নিশ্চিত করতে অপারটেরদের সহায়তা দেওয়া হবে জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা অপারেটরদের হাত-পা বেঁধে নদীতে ফেলে সাঁতার শেখাব না, আমরা সাঁতার শিখিয়ে সক্ষমতা দিয়ে দেব যাতে নদীটা পার হওয়া যায়।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, মোবাইল অপারেটরসমূহ গ্রাহকদের প্রতিশ্রুত সেবা প্রদান, গ্রাহক পর্যায়ে সুলভ মূল্যে ইন্টারনেট প্রদান এবং অপারেটর যে সকল সুবিধাগুলো আমরা দিচ্ছি সেগুলোর যথাযথ ব‌্যবহার নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করছে।

পলক বলেন, মোবাইল ফোন এখন জীবনের একটা অপরিহার্য অংশ হয়ে গেছে। কিন্তু আমরা দেখছি যে, আমাদের গ্রাহকেরা অনেক ক্ষেত্রেই তাদের সেবা নিয়ে সন্তুষ্ট নন। ‘কলড্রপ একটা নিয়মিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমাদের মোবাইল গ্রাহকেরা যেমন এ বিষয় নিয়ে অসন্তুষ্ট। বিটিআরসি যে পরীক্ষাগুলো করেছে সে রিপোর্ট অনুসারে কোয়ালিটি অব সার্ভিস খুব একটা সন্তোষজনক নয়।

পলক বলেন, প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ দেশি-বিদেশি পর্যটকরা এখানে আসেন। এই পর্যটন কেন্দ্রকে বিশ্বমানের হিসেবে গড়ে তোলার জন্যই প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এখানে একটি ট্রেন স্টেশন, আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর তৈরি করে দিয়েছেন। কক্সবাজারে একটি হাইটেক পার্ক নির্মাণ করার জন্য তিনি ১৭০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন। কক্সবাজারকে বিশ্বমানের আকর্ষণীয় পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার জন্য নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ, উচ্চগতির ইন্টারনেট, সড়ক-রেল-আকাশপথের মাধ্যমে যুক্ত করা হয়েছে।

Related posts

টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় নাহিদ

Tahmina

ফোরজি বন্ধ হলেও চালু থাকবে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট: আইএসপিএবি

TechShiri Admin

বাই বাই লিপ ইয়ার!

Tahmina

Leave a Comment