টেকসিঁড়ি রিপোর্টঃ গাণিতিক ধ্রুবক পাই (π) এর সম্মানে উদযাপিত হয় দিনটি। ১৯৮৮ সালে পদার্থবিদ ল্যারি শ’ পাই দিবসের ধারণার প্রবর্তন করেন। সান ফ্রান্সিকোর বিজ্ঞান জাদুঘরের কর্মকর্তা ল্যারি শ’ এ দিবস পালনের উদ্যোক্তা বলে তাকে ‘পাই-এর রাজপুত্র’ বলা হয়। ২০০৯ সালের ১২ মার্চ যুক্তরাষ্ট্র সরকার ১৪ মার্চকে জাতীয় পাই দিবস হিসেবে পালনের অনুমোদন দেয়।
তবে বাংলাদেশে পাই দিবস উদযাপিত হচ্ছে ২০০৬ সাল থেকে। বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির উদ্যোগে দেশে এই দিবস উদযাপন শুরু হয়। দেশের বেশকিছু গণিত ক্লাব ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নানা আয়োজনের মধ্যে দিবসটি পালিত হয়।
পাই-এর মান ৩.১৪। এজন্য প্রতি বছর ১৪ মার্চকে সারা বিশ্বের গণিতবিদগণ পাই দিবস হিসেবে পালন করেন। আবার এইদিনে এই দিবসের আরও কারণ আছে, যেমন-এদিন আপেক্ষিকতার তত্ত্ব প্রদানের জন্য সুখ্যাত বিজ্ঞানী আইনস্টাইনেরও জন্মদিন। এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন আরেক বিশ্বখ্যাত পদার্থবিদ স্টিভেন হকিং।
তবে পাই দিবসের আরও কয়েকটি তারিখ রয়েছে। যেমন- ২২ জুলাই (২২/৭) তারিখটি এদের মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত। এছাড়াও ১০ নভেম্বর, যা কি না বছরের ৩১৪ তম দিন (অভিবর্ষ বা লিপ ইয়ারের ক্ষেত্রে ৯ নভেম্বর) আপাতত পাই দিবস হিসেবে উদযাপিত হয়।