29 C
Dhaka
১৬ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ‎ ‎ ‎ ‎‎ ‎ ‎ ‎ ‎ ‎ ৩১শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ ‎ ‎ ‎‎ ‎ ‎ ‎ ‎ ‎ ১৩ই রবিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
টেকসিঁড়ি

কিয়েগো হিগাশিনো’র বই ম্যালিস

ঈশিতা ইসলাম : ম্যালিস বইটির মূল লেখক কিয়েগো হিগাশিনো। বাতিঘর প্রকাশনীর এই বই অনুবাদ করলেন সালমান হক, ইশরাক অর্ণব।

বইয়ের শুরুতে খুব সহজ গল্প মনে হলেও একে নিয়ে পাঠকের অনেক ভাবতে হবে । গল্পে লেখক ভিন্ন ভাবে চিন্তা করেছেন যা নতুন ভাবে ভাবতে সহায়তা করবে। পাঠককে বারবার অবাক করে দেবে এই গল্প।

গল্পে জাপান থেকে কানাডায় যাওয়ার আগের রাতে খুন হয় বেস্ট সেলার লেখক কুনিহিকো হিদাকা, তার মৃত দেহ পাওয়া যায় তারই বাড়ির অফিস রুমে এবং মৃত দেহ আবিষ্কার করেন তার স্ত্রী এবং সবচেয়ে কাছের বন্ধু ওসামু নোনোগুচি।

গল্পর শুরুতে দুই লেখকের বন্ধুত্ব দিয়ে শুরু হয় যারা ছোট থেকে একে অপরকে চিনে তাদের কে বাহির থেকে বন্ধু মনে হলেও ভিতর থেকে একদম আলাদা যা বুঝার উপায় নেই। ডিটেকটিভ কাগা তদন্ত করে বুঝতে পারে তাদের বন্ধু বলা যায় না। ওসামু নোনোগুচি হলো ডিটেকটিভ কাগার পূর্ব পরিচিত একজন। শুরুতে তাকে সন্দেহ করার মত কিছুই থাকে না ডিটেকটিভদের কাছে।

তবে………….কিছু জিনিস খুঁটিয়ে দেখার পর পর ই সামনে চলে আসে কুনিহিকো হিদাকার খুনি কে, কেন কি কারনে খুন করেছে , এটাই হলো মূল রহস্য।

ডিটেকটিভ কাগা খুব বিচক্ষণতার সাথে শুরু করেন ইনভেস্টিগেশন । ডিটেকটিভ কাগার প্রতিটি কাজ মুগ্ধ করার মতো, খুব ছোট ছোট বিষয়কে এতো মূল্য দিয়েছেন যা পাঠকের মনে প্রভাব পড়ার জন্য যথেষ্ট।

বইয়ের প্রতিটি অধ্যায়ে নতুন নতুন সব রোমাঞ্চকর বিষয় যা ভাবিয়ে তুলতে বাধ্য করবে আর ধরা ছোঁয়া বাহিরে থাকা এমন সব চাঞ্চলকর তথ্যর সাথে পরিচিত হতে হবে। পাঠক গল্পের কিছু কিছু বিষয়কে নিজেদের জীবন এর সাথে সম্পর্কিত করতে পারবেন।

Related posts

❝আওলাদ মিয়ার ভাতের হোটেল❞

Tahmina

রকমারি !

Tahmina

Leave a Comment